অনলাইন ইডোকেশন আসলে কী কিছু শেখা যায়
একসয় ছিল মানুষ অনেক কষ্ট করে পড়ালেখা করত , একজন লোক পড়ালেখা করতে অনেক দূর যেতে হয়েছে যেমন বিদ্যাসাগর একটি মহা উদাহারন , তারা কী ঘরে বসে পড়ালেখা করেছেন,তাদের বেশির ভাগ শিক্ষা অর্জন করেছে প্রাকৃতির ,পাশা পাশি বিদ্যালয় থেকে ,সেই জ্ঞান ওর্জন করে একেক জন হয়েছে বিজ্ঞানি, গবেশক ,ভাষাবিদ,দার্শনিক, আর অনেক কিছু ।
বর্তমানের ডিজিটাল যুগের ছোয়ায় প্রায় অনেক ছাত্র-ছাত্রী অনলাইন ক্লাস করে,
আচ্চা অনলাইন ক্লাস করি ঠিক আছে , একটা কথা ভাবেন ত অনলাই এ যখন ক্লাস করি তখন আমাদের অনেক সমস্যা হয়,এক দল গবেষক বলেছেন ডাটা কানেকশন বা অফলাইনে থাকার সময় আমাদের ব্রেইন এ একটি ক্ষতিকারক রশ্মি আঘাত করে, সেই মুহুর্তে মাতা কাজ করে ঠিকি দারন ক্ষমতা কমে যায়,যদি আমরা এক ঘন্টা ক্লাস করি তাহলে আমাদের ব্রেইন ( অনেক এ বলবে একটা নিয়ম আছে যে ৪৫ মিনিট আমাদের মাথা দারাবাহিক কাজ করা যায়, কিন্তু বুঝতে হবে যে সেইটা হল বাস্তব ক্লাস রুম এর জন্য অনলাইন না) ঠিক ভাবে কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে তা আমরা বুঝি না তাতক্ষনিক ভাবে,।(ফলে আমাদের কমন রোগ মাথা ব্যাথায় ভূগি)
আসুন আরেক কথায়, একজন মানুষ কখন আবিস্কার করে যখন কোন সমস্যায় পরে,আমরা বই এর কোন টপিক নিয়া সমস্যা হলে সাথে সাথে গুগল এ সার্চ করি আমরা ভাবি না সেই সমস্যা নিয়ে , ফলে দেখা যাচ্চে সেই সমস্যা থেকে কিছু শিখা হচ্চে না (বলতে কমপ্লিট ভাবে না) কারন আমাদের ব্রেইন যে জিনিস নিয়ে বেশি ভাবে সেই জিনিস বেশি মনে থাকে ,
আবার আসুন আরেকটা কথায়, একজন বিজ্ঞানি আবিস্কার করেছে একটি সুত্র সেই সুত্র আরেক জন সংশোধন করে,সেই আরেক জন শংষোধন করেছে কী ভাবে অবশ্যই সেই জিনিস নিয়া ভাবে বলে ত্রুটি বিচ্যুতি ধরতে পারে । (অনেক জন বলবে সে জিনিস সম্পর্কে ভাল ভাবে জানার জন্য ত গুগল এ সার্চ করি,তাহলে বই কী জন্যে,সুধু পাঠ্য বই না বাহিরে আরঅনেক ধরনের বই আছে, পাশাপাশি আছে প্রাকৃতি )
শেষ কথাঃ দেখেন ত চারদিকে কৃত্রিম(মানুষ যেটা বানায়) গুলার দিকে চেয়ে প্রকৃতির থেকে দেখে আবিস্কার হয়েছে, আজ আমরা কৃত্রিম নিয়ে পড়ে আছি, ফলে আমাদের ব্রেইনে অনেক সহজ জিনিস জটিল আকার ধারন ।
(অনেকে বলবেন এই কথা কোন প্রসঙ্গে,”প্রসঙ্গে” সেটা হল কৃত্রিম ইন্টারনেট জগৎ )
“এটা মনে রাখবেন পড়া লেখা কাল্পনিক না,সব কিছু্বাতে স্তবে অভধারিত”
0 মন্তব্যসমূহ